ডাক জীবন বীমা, ডাক বিভাগের পরিচালনায় একটি সরকারী জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান।
মেয়াদী বীমা
বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক ডাক জীবন বীমা গ্রহণ করতে পারেন। ১৯ বৎসর বয়স হতে ৫৫ বৎসর বয়স পর্যন্ত পলিসি গ্রহণ করা হয়। অবসর গ্রহণের সময় অথবা তার পূর্বে যখন হয়ত একটা বিরাট দায়িত্বভার সম্মুখীন হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তখনকার জন্য অর্থ সংগ্রহের সর্বোৎকৃষ্ট ব্যবস্থা এই মেয়াদী বীমা। অকাল মৃত্যুর দায়িত্ব এতে গ্রহণ করা হয়। বিভিন্ন রকমের মেয়াদী বীমা প্রচলিত আছে। এই বীমা ৫, ১০, ১৫, ২০, ২৫, ৩০ এবং ৪০ বছরের নির্দিষ্ট মেয়াদের যেকোন মূল্যের বীমা গ্রহণ করা যায়। এতে নির্দিষ্ট মেয়াদ উত্তীর্ণ হলে মেয়াদী মূল্য পাওয়া যায় এবং মেয়াদ উত্তীর্ণ হওয়ার পূর্বে মৃত্যু ঘটলে নমিনী কর্তৃক বীমার টাকা পাওয়া যায় ।
ইহা প্রচলিত একটি মেয়াদী বীমা। বীমাকারীর যে কোন একজন সন্তানের শিক্ষা বা বিবাহের ব্যয় নির্বাহের জন্য এই বীমা গ্রহণ করা যেতে পারে। এই মেয়াদী বীমা ৫ বছর থেকে ১৭ বছর মেয়াদে করা যায়। বীমাকারীর বয়স ২০ থেকে ৬০ বৎসর পর্যন্ত হতে হবে। এই ব্যবস্থা অনুযায়ী বীমাকারী তাঁর ইচ্ছানুযায়ী মেয়াদের সময় এমনভাবে নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন, যাতে করে বীমাকৃত টাকা তাঁর নির্দিষ্ট সন্তান উপযুক্ত বয়সে পেতে পারেন। এই বীমা পিতা-মাতার জীবনের ঝুঁকির দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং যে নির্দিষ্ট সন্তানের উপকারের জন্য এই বীমা করা হয়, সে ঠিক নির্দিষ্ট সময়ে বীমার টাকা পাবে। বীমাকারীর পিতা-মাতা সে সময় পর্যন্ত জীবিত থাকুক বা না থাকুক। কেবল নির্দিষ্ট তারিখে বীমাকারীর পিতা-মাতা যদি বেঁচে থাকেন তাহলে তারা বীমাকৃত টাকা ফেরত পাবেন। তাদের মৃত্যুতে উক্ত সন্তান সে টাকা প্রাপ্য হবেন। নির্দিষ্ট তারিখের পূর্বে বীমাকারীর পিতা-মাতা মারা গেলে তখনই বীমার যাবতীয় টাকার দাবী গ্রহণ করা হয়, কিন্তু টাকাটা তখন দেয়া হয় না। তৎপরিবর্তে বীমাকৃত সম্পূর্ণ টাকা ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে নির্দিষ্ট সন্তানের নামে জমা দেয়া হয়। উক্ত টাকার উপর ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে সাধারণ জমাকৃত টাকার লাভের হার অনুসারে লাভ জমা হতে থাকে এবং ডাকঘর থেকে বীমার নির্দিষ্ট তারিখের পূর্বে বা পরে উক্ত টাকা উঠিয়ে নেয়া যায়।
ইহা প্রচলিত একটি মেয়াদী বীমা। বীমাকারীর যে কোন একজন সন্তানের শিক্ষা বা বিবাহের ব্যয় নির্বাহের জন্য এই বীমা গ্রহণ করা যেতে পারে। এই মেয়াদী বীমা ৫ বছর থেকে ১৭ বছর মেয়াদে করা যায়। বীমাকারীর বয়স ২০ থেকে ৬০ বৎসর পর্যন্ত হতে হবে। এই ব্যবস্থা অনুযায়ী বীমাকারী তাঁর ইচ্ছানুযায়ী মেয়াদের সময় এমনভাবে নির্দিষ্ট করে দিতে পারেন, যাতে করে বীমাকৃত টাকা তাঁর নির্দিষ্ট সন্তান উপযুক্ত বয়সে পেতে পারেন। এই বীমা পিতা-মাতার জীবনের ঝুঁকির দায়িত্ব গ্রহণ করে এবং যে নির্দিষ্ট সন্তানের উপকারের জন্য এই বীমা করা হয়, সে ঠিক নির্দিষ্ট সময়ে বীমার টাকা পাবে। বীমাকারীর পিতা-মাতা সে সময় পর্যন্ত জীবিত থাকুক বা না থাকুক। কেবল নির্দিষ্ট তারিখে বীমাকারীর পিতা-মাতা যদি বেঁচে থাকেন তাহলে তারা বীমাকৃত টাকা ফেরত পাবেন। তাদের মৃত্যুতে উক্ত সন্তান সে টাকা প্রাপ্য হবেন। নির্দিষ্ট তারিখের পূর্বে বীমাকারীর পিতা-মাতা মারা গেলে তখনই বীমার যাবতীয় টাকার দাবী গ্রহণ করা হয়, কিন্তু টাকাটা তখন দেয়া হয় না। তৎপরিবর্তে বীমাকৃত সম্পূর্ণ টাকা ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে নির্দিষ্ট সন্তানের নামে জমা দেয়া হয়। উক্ত টাকার উপর ডাকঘর সঞ্চয় ব্যাংকে সাধারণ জমাকৃত টাকার লাভের হার অনুসারে লাভ জমা হতে থাকে এবং ডাকঘর থেকে বীমার নির্দিষ্ট তারিখের পূর্বে বা পরে উক্ত টাকা উঠিয়ে নেয়া যায়।